১৬-১৭ বছর বয়সে অনেকের মুখে ব্রণ দেখা দেয়। তারপরে সেটা কালো দাগ হয়ে যায়। এই দাগ অনেক দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি করণীয়: ডার্মাটোলজিস্ট এবং হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জনদের পরামর্শ হলো, ব্রণ হলে অবশ্যই ব্রণের সঠিক চিকিৎসা করতে হবে।
কোনো অবস্থাতেই ব্রণকে নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না। সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য, অবশ্যই একজন ত্বকের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই সমস্যা সমাধানে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ এবং অ্যান্টিবায়োটিক মলমের প্রয়োজন পড়তে পারে। সেই সঙ্গে দাগ দূর করার জন্যও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।ভেষজ উপায়ে ব্রণ দূর করতে পারেন:
1. পুদিনা পাতা ত্বকের অতিরিক্ত তেল এবং ব্রণের সংক্রমণ কমাতে উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ত্বকে লাগান। ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর হয়। অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলি দূর
করতেও পুদিনা পাতা খুবই উপকারী।
22. ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ বেড়ে গেলে লবঙ্গ গুঁড়া করে তাতে গোলাপ জল মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। ব্রণের জায়গাগুলোতে মিশ্রণের মোটা
প্রলেপ দিন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
3. কাঁচা কদবেলের রস ব্রণের জন্য ভালো। কাঁচা কদবেলের রস তুলাতে ভিজিয়ে ব্রণ আক্রান্ত জায়গাগুলোতে লাগিয়ে রাখতে হবে ১০ মিনিট । তারপর পরিষ্কার পানি দিযে ধুয়ে ফেলুন।