`S’ অক্ষর দিয়ে নাম শুরু হওয়া মানুষদের জীবনে এটাই ঘটে – “নামে কি যায় আসে কর্মই সব” এই প্রবাদ প্রাচীন। নাম শুধু অক্ষর সাপেক্ষে পরিচিতি মাত্র। চরিত্রের উপর তার কোনো ভূমিকা নেই এমনটা মনে করেন অনেকেই। আবার অনেকের কাছে ধারণাটা উল্টো।





অনেকে বিশ্বাস করেন চরিত্র বিন্যাসে নামের অক্ষরেরও প্রভাব রয়েছে। এই অক্ষর দিয়ে নাম শুরু হয় যাদের তারা অমুক গুণাবলী সম্পন্ন, তমুক গুণাবলী সম্পন্ন এমন একটা বিশ্বাস প্রচলিত রয়েছে। এক্ষেত্রে এমন বিশ্বাস রাখা বা না-রাখাটা ব্যক্তিগত ব্যপার অবশ্যই । তবে যারা





বিশ্বাস করেন তাদের জন্যই এই প্রতিবেদন, ‘S’ দিয়ে নামসুরু ব্যক্তিগণেরা কেমন হয় একটু ঝালিয়ে নেওয়া হলো-





১. এরা একটু উদ্যোগী হন। নতুন কিছু করার জন্য এদের ঝোঁক থাকে প্রচন্ড। তাই কোনো কিছুতে নতুন ভাবে শুরু করতে এদেরকে সব সময় পাশে পাওয়া যায়।
২. মনের দিক থেকে এরা হন সরল সাদাসিধে মনে সেরকম প্যাঁচ নিয়ে কারো সাথে কথা বলেন না এরা। খুব সহজে বিশ্বাসও করে নিতে পারেন মানুষকে।





৩. ‘S’ দিয়ে নাম শুরু ব্যক্তিবিশেষেরা একাধারে হন একটু অনুভূতিপ্রবণ অন্যদিকে আবার তাদের থাকে পরিশ্রম করার অনন্ত প্রয়াসও। হার না মানা মানসিকতা এই ব্যক্তি বিশেষদের মূল বৈশিষ্ট্য।
৪.দেখতে এদের যেমনই হোকনা কোনো, মানুষের কাছে তারা আকর্ষণীয় হন। আর প্রেমের প্রতি তাদের থাকে একটা আলাদা টান। ফলত প্রেম করতে পটুও হন এনারা। গল্পগুজব ও মস্করাতে এদের জুড়ি মেলা ভার।





৫. অর্থ উপার্জনে থাকে এনাদের প্রচন্ড ঝোঁক। টাকার গন্ধ যেখানেই পায় সেখানেই ছোটে এনারা। সব কাজ একসাথে করারও দক্ষতা রয়েছে এদের মধ্যে।
৬.জীবনে অনেক রকম বাঁধা বিপত্তি আসে এদের। কিন্তু সেগুলো খুব ঠান্ডা মাথায় কাটিয়ে উঠতে এনারা পটু। এছাড়া খুব তাড়াতাড়ি লোককে ক্ষমাও করে দিতে পারেন এনারা।





৭.অতীত নিয়ে অনুশোচনা কিংবা ভবিষ্যত নিয়ে তেমন জোরদার পরিকল্পনা কোনোটাই এদের ধাঁচে নেই। বর্তমানকে কেন্দ্র করেই বাঁচেন এনারা।আর ঠিক লক্ষেও পৌঁছে যান।
৮.একটু হুজুগে স্বভাবচরিত্রের হন এনারা। তাই কোনো হটাৎ প্ল্যানিং এ এদের সব সময় পাশে পাওয়া যায়।





৯. একটু পোশাকি ধরনের হন। বাইরে থেকে দেখে কখনই এদের মনের ভিতরকার অবস্থা বোঝা যায়না। তবে কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে পারেন এনার









