হেয়ার রিমুভাল ভিট ক্রিম ব্যবহারের উপকার ও ক্ষতিকর দিক কি কি বিস্তারিত… – ভিট হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করলে মেয়েদের শরীরের অবাঞ্ছিত লোম কখনও বুঝা যাবে না। ভিট হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ৩ মিনিটের মধ্যে সকল লোম উধাও করে দিবে। সাধরনত শেইভ





করার পর অনেক সময় আপনার অনাকাঙ্খিত লোম থেকে যায়, ভিট হেয়ার রিমুভাল ক্রিম আপনার এই সকল অনাকাঙ্খিত লোম অদৃশ্য করে ফেলবে এবং আপনার ত্বকে আসবে অন্যরকম এক মসৃণ অনুভূতি। এছাড়া এর জেনটেল ফর্মূলা, আপনার, ত্বককে রেশমি, মসৃণ ও সেক্সি করে তুলবে। veet ক্রিমের প্যাকেটের গায়ে পড়ে দেখুন কী লেখা আছে:- বোঝানো হয়েছে এটা পা,বাহু/হাত,বগল এ ব্যবহারের জন্য এটি





উপযুক্ত। বাট মাথা,মুখ,চোখ,নাক,কান,মলদ্বারের আশেপাশে ,গোপনাঙ্গ/জননাঙ্গের আশেপাশে এবং নিপলে ব্যবহারের জন্য এটি উপযুক্ত নয় ] তাই যারা ভুল বুঝে গোপনাঙ্গে এই ক্রিম ব্যবহার করছেন এখনি সতর্ক েহোন ,নাহলে পরে পস্তাতে হবে! ভিট ক্রিম ব্যবহার বিধিঃ ১. যে





স্থানের পশম তুলবেন সেই স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে ভাল করে শুকিয়ে নিন, ত্বকে তেল থাকলে সাবান দিয়ে ধুয়ে পানি দিয়ে পরিস্কার করতে হবে; ২. S এর মত দেখতে স্পেচ্যুলাটার ছোট প্রান্তটা হাতে ধরে বড় প্রান্তের বাইরের দিকে ক্রিম লাগিয়ে পশমের দিক





যেদিকে সেই দিক বরাবর টেনে নিয়ে ত্বকের উপরে প্রলেপ দিন; ৩. ৩ মিনিট বা প্যাকেটে লেখা সময় পর্যন্ত রেখে দিন; ৪. এবার স্পেচ্যুলার বড় প্রান্তের ভেতরের দিক ব্যবহার করে পশমের দিক যেদিকে সেই দিক বরাবর টান দিয়ে পশম তুলে ফেলুন। ৫. ভাল করে ত্বক পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।





ভিট ক্রিম ব্যবহারে সতর্কতা :
১. ক্রিম কোনভাবেই ৫ মিনিটের বেশি ত্বকে লাগিয়ে রাখবেন না, সর্বোচ্চ কতক্ষণ রাখা যাবে তা ক্রিমের প্যাকেটের গায়ে বা বক্সে লেখা থাকবে। ২. মুখের ত্বকে, জেনিটাল এরিয়ায়, ও ক্ষতের উপরে ক্রিম লাগানো যাবে না। ৩. ব্যবহারের আগে অল্প একটু স্থানে পরীক্ষামূলকভাবে





লাগিয়ে দেখুন। এলার্জি হলে বা চুলকালে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ৪. পশম কোকড়ানো হলে বা মোটা হলে ক্রিম ১-১.৫ মিনিট বেশি সময় লাগিয়ে রাখুন তবে প্যাকেটে লেখা সর্বোচ্চ সময়সীমার চেয়ে বেশিক্ষণ রাখবেন না। ৫. রাসায়নিক জিনিস হওয়ায় ক্রিম ব্যবহারের পরে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না।





ভিট ক্রিমের উপকারীতা:-
হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করলে হাত, পা,বগলের লোম বুঝা যাবে না। ভিট হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ৩ মিনিটের মধ্যে সকল লোম উধাও করে দিবে। সাধরনত সেভ করার পর অনেক সময় আপনার অনাকান্কিত লোম থেকে যাই, হেয়ার রিমুভাল ক্রিম আপনার এই সকল





অনাকান্কিত লোম অদৃশ্য করে ফেলবে । ভিট ক্রিমের ক্ষতি হলো: ১) হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের কি কোন সাইড এফেক্ট রয়েছে? চর্ম বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের কোমল জায়গায় হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। কারণ, এ জাতীয় ক্রিমের মধ্যে কেমিক্যাল থাকে। যা ত্বকে অনেক সময় সহ্য হয় না। মুখের চামড়া, গোপনাঙ্গ বা অন্যান্য সেন্সিটিভ জায়গায় হেয়ার রিমুভাল ক্রিম লাগালে





জ্বালা, যন্ত্রণা এবং অ্যালার্জির মতো সমস্যা হাজির হবে। ২) চামড়া কালো হয়ে যায়?হেয়ার রিমুভাল ক্রিমে থাকা কেমিক্যাল ত্বক পুড়িয়ে দেয়। ত্বকের উপরের অংশ কালো হয়ে যায়। এমনকী ত্বকে জ্বালা, যন্ত্রণা ও ফোলাভাব দেখা দেয়। ৩) হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ত্বকে কতক্ষণ লাগিয়ে রাখা উচিত?শরীরের রোম তুলে ফেলতে হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাগিয়ে রাখলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। চামড়া পুড়ে যাওয়ার





সম্ভাবনা থাকে। ত্বক ফুলে যায়। সারাক্ষণ অস্বস্তিতে ভুগতে হয়। ৪) এটি কি শরীরে অবাঞ্ছিত রোমের বৃদ্ধি বাড়ায়?থ্রেডিং, ওয়াক্সি অথবা শেভিং করার ফলে যেমন শরীরে রোমের বৃদ্ধি ঘটে, ঠিক তেমনই হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহারের ফলেও একই ঘটনা ঘটে। রোমের বৃদ্ধি ও ঘনত্ব বাড়ে। ৫) কতদিন অন্তর হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করা উচিত?শরীরে রোম ও তার ঘনত্ব অনুযায়ী একেক জনের ক্ষেত্রে হেয়ার





রিমুভাল ক্রিম ব্যবহারের নিয়মটাও একেকরকম। রোম বেশি ঘন হলে সপ্তাহে একবার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। সাধারণত মাসে একবার ব্যবহার করলেই ভালো। তাই গোপনাঙ্গের লোম পরিষ্কারের সবচেয়ে বেটার অপশন হলো রেজার/ব্লেড।









