সম্প’র্ক ভালো রাখতে যে স’মস্যাগুলো এ’ড়িয়ে চলবেন – বাইরে থেকে উজ্জ্বল এবং সুন্দর বলে মনে হলেও, আপনি যদি একবার প্রেমের জালে জড়িয়ে যান তবে বুঝতে পারবেন যে, কোনো সম্প’র্কই আসলে ঝামেলামুক্ত নয়। ধীরে ধীরে হয়তো সম্প’র্ক খা’রাপের দিকে এগিয়ে





যাচ্ছে, কিন্তু প্রাথমিক লক্ষণগুলো সম্প’র্কে না জানার কারণে আমরা তা বুঝতে পারি না। কোনো সম্প’র্কের ক্ষেত্রে স’মস্যা থাকা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। সেসব স’মস্যা চিহ্নিত করে তা দূর করার চেষ্টাও করতে হবে। নয়তো সম্প’র্ক ভাঙনের দিকে গড়াতে পারে। আপনি যদি মনে





করেন, সম্প’র্ক আর আগের মতো নেই তবে স’মস্যা কোথায় তা খুঁজে বের করুন। এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো জানা থাকলে স’মস্যা খুঁজে বের করা সহজ হবে। এমনটাই জানাচ্ছে টাইমস অব ইন্ডিয়া- সামঞ্জস্যের অভাব প্রত্যেকেরই আলাদা আলাদা পছন্দ থাকে, তাই দু’জন মানুষ একস’ঙ্গে থাকতে গেলে তাদের মধ্যে সামঞ্জস্যতার অভাব অন্যতম প্রধান স’মস্যা হয়ে ওঠে। আপনি যখন কোনো পার্টিতে যেতে পছন্দ





করেন, আপনার স’ঙ্গী হয়তো সেসময় বাড়িতে বসে আরাম করতে পছন্দ করে। বা আপনার স’ঙ্গী অ্যাডভেঞ্চারার হতে পারে, যখন আপনার বইয়ের মধ্যেই ডুবে থাকতে ভালোবাসেন। কোনোকিছুতেই মিল না থাকলে তা ভবি’ষ্যতে একটি বড় স’মস্যা হয়ে উঠতে পারে। তাই শুরুতেই এর সমাধান করে নিন। ঘনিষ্ঠতা না থাকা অন্তরঙ্গতা সন্তুষ্ট সম্প’র্কের মূ’ল চাবিকাঠি। আপনি যদি ইতিমধ্যে আপনার স’ঙ্গীর সাথে





অস্বস্তিকর সম্প’র্কের অ’ভিজ্ঞতা অর্জন করেন, তবে আপনাদের সম্প’র্কে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানো জরুরি। এগুলো লুকিয়ে রাখা বা পাত্তা না দেয়ার পরিবর্তে এর থেকে বেরিয়ে আসুন এবং সমাধান খুঁজে বের করুন। অগ্রাধিকার দেয় না স’ঙ্গীর ই’চ্ছাকে অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে উপরে রাখাই প্রেমের লক্ষণ। তবে, যদি আপনাদের সম্প’র্ক কেবলই শুরুর দিকে এবং খেয়াল করেন যে সে আপনাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে না তবে





ভেবে দেখার যথেষ্ট সময় রয়েছে। এক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে চললে ভবি’ষ্যতের জন্য তা আরও খা’রাপ হয়ে দেখা দিতে পারে।নি’য়ন্ত্রণ করতে চাওয়া অনেকে কেবল স’ঙ্গীকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এটি প্রচুর দ্ব’ন্দ্ব এবং বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যায়। যদি আপনার স’ঙ্গী সবসময় আপনার সি’দ্ধান্তগুলোর বি’রোধিতা করার চেষ্টা করে বা নিয়ন্ত্রণ করে তবে বুঝবেন, আপনারা একটি ব্যর্থ সম্প’র্ক বয়ে নিচ্ছেন। প্রতিটি সম্প’র্কের





ক্ষেত্রে বোঝাপড়া এবং স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আ’ক্রমণাত্মক স্বভাব হিংসা, নিরাপত্তাহীনতা এবং স’ন্দে’হ একটি সম্প’র্কের সবচেয়ে নেতিবাচক তিনটি দিক। অনেক সময় এই বি’ষয়গুলো যে কাউকে আ’ক্রমণাত্মক করে তুলতে পারে। সম্প’র্কের অর্থ এই নয় যে, আপনি আপনার স’ঙ্গীকে তার ব্যক্তিগত প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করতে পারেন। এর কারণে ভবি’ষ্যতে স’মস্যা হতে পারে এবং এমনকি ভে’ঙে যেতে





পারে সম্প’র্কও। বিশ্বাস এবং সততার অভাব আনুগত্য এবং বিশ্বাস একটি সম্প’র্কের দৃঢ় ভিত্তি। এটি বন্ধ’নকে বাঁচিয়ে রাখে। আপনি যদি ইতিমধ্যে আপনার স’ঙ্গীর সম্প’র্কে স’ন্দে’হবা’দী হন তা দূর করার চেষ্টা করতে হবে। কারও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলা অত্যন্ত সহজ, তবে এটিকে ফিরে পাওয়া আরও বেশি কঠিন।









