আমাদের মাঝে জমজ সন্তান নিয়ে বেশ একটা কৌতুহল কাজ করে। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে যে, জমজ শিশুর জন্ম দিনে দিনে বেড়েই চলছে। ১৯৯০ সালের এক গবেষণা তথ্যনুসারে সদ্য ভূমিষ্ঠ প্রতি ৫৩ জন শিশুর মধ্যে ১ জন করে জমজ শিশু জন্ম গ্রহণ করে থাকে।




১৯৯০ সালের গবেষণার তথ্যনুসারে দেখা যায় যে, বর্তমানে প্রতি ৩০ জন শিশুর মধ্যে ১ জন করে জমজ শিশু জন্মগ্রহণ করে থাকে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে যে, যেসব নারীর উচ্চতা তাদের জমজ সন্তান হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। মায়ের উচ্চতার সাথে জমজ সন্তান হওয়ার একটা রীতি কাজ করে।




গবেষণায় আরও বলা হয়, আমাদের শরীরে বেঠার জন্য বিশেষ কিছু বিষয় কাজ করে থাকে। যাকে বলা হয় গর্ত ফ্যাক্টরী। যা ইনসুলিন নামের এক বিশেষ প্রোটিন। এই ইনসুলিন বোন সেল বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রিত করে থাকে। যার ফলে নারীদের লম্বা হওয়া ও জমজ সন্তান হওয়ার পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।




তবে, জিনগত কারণেও অনেক সময় জমজ সন্তান হয়ে থাকে। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সৃষ্টিকর্তার লীলা। তাই যাদের জমজ সন্তান হয় তারা অনেক সময় ঘাবড়ে যান। এতে ঘাবড়ানোর কিছু। আপনি সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত আর্শিবাদ হিসেবে হাসিমুখে গ্রহণ করুন।




খেজুর খেলে কী কী রোগের উপকার হয় জানেন?
১। রুচি বাড়াতে খেজুরের সাথে অন্য ফলের তুলনা হয়না। অনেকে খেজুর খেতে চান না। খেজুর নিয়মিত খেয়ে দেখুন আপনার খাওয়ার রুচি কয়েকগুণ বেড়ে যাবে।




২। রাতে ঘুমানোর আগে শক্ত খেজুর জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে সেই জল পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য এর মত সমস্যা দূর হয়ে যাবে। প্রতিদিন খেজুর খেলে আপনার হার্টের নানা সমস্যা দূর হবে।




৩। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল যা নানা প্রকার রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে সহায়তা করে থাকে। সেই সাথে খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে।







