মাত্র ১ মিনিটেই ঘরের ইঁদুর দূর করবেন যেভাবে – ইঁদুরের যন্ত্রণায় নাজেহাল পুরো বাড়ি! এদের কারণে ঘরে জিনিসপত্র রাখাই দায়। রান্নাঘরেই এরা বেশি বসবাস করে থাকে। কখনো জামা কাপড় কেটে আবার কখনো কাগজপত্র ছোট্ট দাঁত দিয়ে কুটিকুটি করে থাকে ইঁদুর। কখনো ইঁদুর





মারা মেশিন আবার বিষ দিয়েও এদের থেকে মুক্তি মেলে না। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখানো হয় মাত্র এক মিনিটেই কীভাবে ইঁদুরের বিনাশ করা যায়। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি বড় বালতিতে পানি নিয়ে একটি বড়





বেলুন ফুলিয়ে সেটা পানির উপরে পুরোটা ঢেকে বসিয়ে দেয়া হয় ৷ এবার এই বেলুনের চারপাশ দিয়ে শস্যদানা ঢেলে দিতে হবে। এবার ইঁদুররা যাতে সেই বালতির খাবার পর্যন্ত সহজেই যেতে পারে তার জন্য একটি রেক্লাইনার লাগানো হলো ৷ এখন অপেক্ষা ৷ খাদ্যকণার গন্ধ পেয়ে একে





একে সব ইঁদুর হাজির হবে বালতির কাছে ৷ এরপর সব ইঁদুর যখন ওই বেলুনের ওপর চেপে বসবে তখনই ফেটে যাবে বেলুনটি। সঙ্গে সঙ্গে সবগুলো ইঁদুর বালতির পানির মধ্যে পড়ে মারা যাবে।





যে কারণে জিন্সের প্যান্টে ছোট পকেট থাক
জিন্সের প্যান্টের সামনে দুটি পকেট থাকে। এর মধ্যে আবার একটি পকেটের ওপর আরেকটি ছোট্ট পকেট থাকে। তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন, জিন্সের প্যান্টে থাকা এই পকেটটি আসলে কী জন্য রাখা হয়? খুচরা পয়সা রাখার জন্য নাকি ডিজাইনে ভিন্ন মাত্রা আনতে এটি বানানো হয়েছে? মোবাইল ফোন, মানিব্যাগ, কাগজপত্রসহ নানা জিনিস রাখার জন্য সাধারণত প্যান্টে পকেট থাকে। েজিন্স ও বস্ত্র বিশেষজ্ঞ





মিসেস জানোসকোয়া এই পকেটের রহস্য সম্পর্কে বলেছেন, অষ্টাদশ শতকে কাউবয়রা চেন দেয়া ঘড়ি ব্যবহার করতেন। ঘড়ি রাখতেন তাদের ওয়েস্টকোটে। তবে সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ই ঘড়ি ভেঙ্গে যেত কিংবা ভেঙ্গে যাওয়ার ভয় থাকত। এভাবেই ঘড়ি রাখা হত এভাবেই ঘড়ি রাখা হত তিনি আরো জানান, ঘড়িকে সুরক্ষিত রাখতে তখন থেকেই জিন্সের প্যান্টে এই পকেট দেয়া শুরু হয়। পকেটে ঘড়ি রেখে বেল্টের সঙ্গে





চেন বেঁধে রাখা হত। লেভিস প্রথম এই পকেট চালু করে। এখন অবশ্য সেই ঘড়ির চল নেই। তবে ঐতিহ্য বজায় রেখে এখনো প্যান্টে ছোট পকেটটি রাখা হয়। বর্তমানে সস্তা হাতঘড়ি জনপ্রিয় হওয়ার পর ছোট পকেটের ব্যবহার আর আগের মতো নেই। তবে সাক্ষী হিসেবে রয়ে গেছে পকেটটি।









