পুজোর আগেই বাংলার যেসকল মানুষ পাচ্ছেন পেনশন- মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা- কৃষক ও মৎস্যজীবীদের জন্য সুখবর। দুর্গাপুজোর আগেই রাজ্যের কৃষক ও মৎস্যজীবীদের হাতে পেনশন বাবদ টাকা তুলে দেবে রাজ্য সরকার। শনিবারই রাজ্য সরকারের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে।





উৎসবের মরশুমে কৃষক ও মৎস্যজীবীদের পরিবারের সদস্যদের পাশে থাকতে রাজ্য সরকারের তরফে পেনশনের অগ্রিম টাকা তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। বাংলার কৃষক ও মৎস্যজীবীদের পাশে রাজ্য সরকার। করোনা আবহে এবার তাঁদের অগ্রিম পেনশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত





নিয়েছে সরকার। দুর্গাপুজোর আগেই তাঁদের হাতে পেনশনের অগ্রিম টাকা তুলে দেওয়া হবে বলে শনিবার রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে। রাজ্য সরকার বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব পরিবারগুলির পাশে দাঁড়িয়েছে। করোনা আবহে ফ্রি-তে রেশন বণ্টন ব্যবস্থা





চলছে রাজ্যজুড়ে। সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে ঘর গুছোতে ব্যস্ত সব দল। একদিকে পুরনো ভুল-ত্রুটি শুধরে নিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে তৎপর তৃণমূল। বিগত বছরগুলির উন্নয়নের খতিয়ান নিয়ে জনসংযোগে শান দিতে শুরু করেছে শাসকদল তৃণমূল। রাজ্য সরকারের





একের পর এক জনমুখী প্রকল্প ভোটারদের সামনে তুলে ধার হবে বলে ঠিক হয়েছে। তৃণমূল ক্ষমতায় ফিরলে উন্নয়নের সেই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি দলীয় নেতৃত্বের। অন্যদিকে, ঘাসফুল সরিয়ে বাংলায় পদ্ম ফোটাতে কোমরবেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন বিজেপি নেতারা। রাজ্য





সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক ‘দুর্নীতি’র অভিযোগ তুলে প্রচারে ঝড় তুলতে চাইবে বিজেপি। যদিও করোনা আবহে এখনও সব পরিকল্পনাই অনিশ্চিত। তবে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে লাগাতার তৃণমূল বিরোধী প্রচারে ঝড় তুলছে বিজেপি। সোশ্যাল সাইটে সক্রিয় ভূমিকা নিচ্ছে বিজেপির আইটি সেল। সূত্র: কলকাতা ২৪x৭









