পরপুরুষে আকৃষ্ট এক গৃহবধূর মনখোলা বয়ান, যার খবরে বুঁদ এখন বিশ্ব…..- সমাজ যত আধুনিক হচ্ছে, আমরা ততই বেশি উশৃঙ্খল হয়ে পড়ছি। তার সাথে বিনোদন জগত তো আছেই। বিনোদন জগতের খারাপ জিনিসটাই মানুষ বেশি করে গ্রহন করে, তার মধ্যে পরকীয়া





অন্যতম। এখন বেশিরভাগ সিরিয়ালে ত্রিকোন প্রেমের গল্প নিয়ে কাহিনী তৈরি হয় আর সাধারন মানুষও এতে মজে বেশি। বিবাহিত জীবনে এর প্রভাব পরে বেশি। ছেলে মেয়ে উভয়ই বিয়ের পর পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছে। আমাদের সমাজে কসমোপলিটন কালচার যেমন বাড়ছে তেমনই প’রকী’য়ার মত ঘটনাও বেড়ে চলেছে। বিবাহিত সমাজ এতে বেশিকরে জড়িয়ে পড়ছে। প্রায়শই একের পর এক ঘটনা সামনে আসছে যা





সমাজের অন্ধকার দিককে তুলে ধরছে। বিবাহিত জীবনে কিভাবে একাধিক স’ম্পর্কের রসায়ন প্রবেশ করছে তার উদাহরণ ঝুরি ঝুরি রয়েছে। তবে এরকম জটিল সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। এই ধরনের মানুষের সংখ্যা খুবই কম, এমনই এক উদাহরন পাওয়া গেছে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার এক গৃহবধু জানিয়েছেন কিভাবে তিনি বিবাহ ব’হির্ভূত স’ম্পর্কে জড়িয়ে পরেছিলেন ও





দিনের পর দিন স্বামীকে ধো’কা দিয়েছেন। নাম পরিচয় জানাতে অনিচ্ছুক ওই মহিলা যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তাতে সত্যিই বাকরুদ্ধ হয়ে যেতে হয়। ‘নাইন হানি’ নামে এক প্রত্রিকাকে ওই মহিলা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন যে বিয়ের মাত্র চার মাস পরে তিনি তার প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ডের সাথে স’ম্পর্কে জড়িয়ে পরেন। এমনটা নয় যে তার স্বামী তাকে বিবাহিত জীবনে কোনভাবে বঞ্চিত করেছেন বা তৃপ্ত করতে পারেননি। কিন্তু





একটা ফোন কল তার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছিল, এমনটাই দাবি করেছেন তিনি। স্বামী জানতেন না এই সম্পর্কের কথা, দিনের পর দিন স্বামীকে আড়াল করে বয়ফ্রেন্ডের শ’য্যা’সঙ্গী হয়েছেন তিনি। কাজে যাওয়ার নাম করে বয়ফ্রেন্ডের কাছে যেতেন। এমনকি স্বামী ফোন করলেও সত্যি কথা বলতে পারতেন না, কাজের ব্যাস্ততা দিয়ে কাটিয়ে দিতেন। স্বামীকে রোজ মিথ্যা বলাটা তাকে অব’সাদ’গ্রস্থ করে তুলত। তিনি বলেছেন





এই ঘটনা তার হৃদয় ভে’ঙ্গে চু’রমা’র করে দিত। কিন্তু তার পরেও সে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে লী’লাখে’লায় লি’প্ত হতেন। তার এই প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড তার দাদার বন্ধু। তিনি জানিয়েছেন তিনি বিয়ের আগে একাধিক স’ম্পর্কে জ’ড়িয়েছেন। গৃহবধু সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন, একদিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে যৌ’ন’স’ঙ্গ’মের সময় তার দাদা ফোন করেন ও জানতে পারেন তিনি স্বামীকে ছেড়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে রয়েছেন। তখন তার





দাদা তাকে অনুরোধ করেন বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য। ভুলে যেতে বলে পুরোনো প্রেমিককে।দাদার উৎকণ্ঠা ওই মহিলার মনের দরজা খুলে দেয়। তিনি বুঝতে পারেন তিনি কত বড় ভুল করছেন। তখনই তিনি প’র’কী’য়া ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন আর তার বয়ফ্রেন্ডকে বলে এই সম্পর্ক থেকে বেড়িয়ে আসেন। তিনি বলেন এরপর কেটে গেছে বহু বছর, তিনি সংসারে মন দিয়েছেন, আর স্বামীর বিশ্বাস ন’ষ্ট করতে চান না। এখন তিনি স্বামীর সাথে সুখে শান্তিতে ঘর করছেন।









