জীবনে প্রতিটা মানুষেই সুপ্ত বাসনা নিয়ে বিয়ের পর সংসার সাজাতে চায় এবং অনেকে তাতে সফলতাও লাভ করে। নতুন পরিবার, নতুন সংসারসহ আশেপাশের সকল মানুষদের নিয়ে তাদের মানিয়ে চলতে হয়। বিয়ের পর মেয়েরা নিজের পরিবার ছেড়ে স্বামীর পরিবারে চলে আসে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে।





নিজের পিতামাতাকে ছেড়ে স্বামীর পিতামাতাকে আপন করে নিতে হয়। পরির্বতে নববধূটিও হয়ে ওঠে সেই পরিবারের কাছের মানুষ, আপনজন। বর্তমান যুগে আগের মত শ্বশুড়ী আর আগের মত দেখা যায় না। শ্বাশুড়ীরা নিজের মেয়ের তম নিজের মেয়ের মতই ভালোবাসেন, আপন করে নেন।





নুতন মেয়েটি তার শ্বশুড়কে হাত করে ফেলতে পারলে হয়ে ওঠেন সংসারের মধ্যমণি। তবে জানেন কি কখনো ছেলে এবং ছেলের বউ এর মাঝে নাক গলাতে নেই। তাদের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়টি তাদের নিজেদের মধ্যেই থাকতে তেন। তাদের নিজেদের মত করে ছেড়ে দিন।





এতক্ষণ যা শুনলেন তা হলো নতুন বিয়ে হয়ে একটা সংসারে যা হয় তার গল্প। এবার আসুন আসল ঘটনায়। আজ এমন একটি ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করব যা প্রথমে আমি নিজেও বিশ্বাস করতে পারিনি। আর সেটি হেলো নববধূর সাথে শ্বশুড়ের প্রেম, অতঃএব পর তাদের পালিয়ে বিয়ে করার ঘটনা।





সম্প্রতি এই ঘটনাটি ঘটেছে বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায়। বিষয়টি এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। বছরখানেক আগে মো. নূর ইসলাম (৪৬) তার ছেলের সাথে পছন্দ করা মেয়ের বিয়ে দেন। ছেলে মো. বেলাল হোসেন (২০) বিয়ের কিছুদিন পর কাজের সূত্রে ঢাকা চলে আসে। বাড়িতে থাকে নববধূ ও শ্বশুড় ও শ্বাশুড়ী। মাঝে মাঝে বেলাল বাসায় যাতায়াত।





বেলালের মা জানান, মাঝে মাঝে যখন বেলাল যখন বাসায় আসত তখন তার বৌমা বেলালের সাথে খুবই বাজে ব্যবহার করত। যা তার মায়ের মনে সন্দেহ দাঁনা বাঁধে। একদিন তিনি দেখেন তার স্বামী এবং বৌমা ঘরে খুব হাসাহাসি করছে। তখন এ বিষয়ে আমার স্বামীকে কিছু বলতে চাইলে, সে জানায়, বৌমা হলো মেয়ের মত। এরপর আমার মনে সন্দেহ থেকে থাকলেও আমি আর কিছু বলিনি তাকে।





শ্বশুড় ও বৌমা গত বৃহস্পতিবার বেড়াতে যায় ছেলে শ্বশুড় বাড়িতে। এরপর তারা নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। এর কয়েকদিন পর মেয়ে তার বাড়িতে ফোন করে জানায় আমি ঢাকায় আছি এবং আমার শ্বশুড় মো.নূর ইসলামের সাথে ঘর সংসার করছি। এ বিষয়টি নিয়ে এলাকবাসী তাদের শাস্তি দাবী জানিয়ে আসছে। কেননা তারা একটা পবিত্র সম্পর্ক নষ্ট করে ফেলেছে।









