ছাত্রাবস্থায় উপার্জন করার সহজ কিছু উপায় – পড়াশোনা শেষ ‘হতে ‘হতে জীবনের অর্ধেক সময় শেষ। এরপর ভালো একটি চাকরি খুঁজতে খুঁজতে জুতো ক্ষয় ‘হতে থাকে। তারপরও সবার ভাগ্যে চাকরি নামক সোনার হরিণ ধ’রা দেয় না। তাই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছতে আরও





সময় লেগে যায়। মাঝখানে অনেককেই বেকার থাকতে হয়। এর জন্য ছাত্রাবস্থা থেকে কিছু করা উচিত। অন্যান্য বি’ষয়েও পারদর্শিতা অর্জন করা উচিত। 1. টিউশনি: ছাত্রাবস্থায় পড়াশোনার পাশাপাশি সবচেয়ে উত্তম ও সম্মানের পেশা হলো টিউশনি। আপনি টিউশনি করিয়ে





উপার্জনক্ষম ‘হতে পারেন। নিজের ব্যয় নিজেই বহন করতে পারেন। 2. পার্টটাইম জব: যাদের টিউশনি ভালো লাগে না। তারা পার্টটাইম জব করে উপার্জনের মুখ দেখতে পারেন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় চোখ রাখলে অনেক পার্টটাইম চাকরির বিজ্ঞ’প্তি খুঁজে পাবেন। 3. আউটসোর্সিং:





পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইনে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে ছাত্রাবস্থায় আ’ত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করতে পারেন। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে পড়াশোনার যেন ক্ষ’তি না হয়। 4. ইউটিউবিং: বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের তরুণরাও আগ্রহী হয়ে উঠছে





ইউটিউবিংয়ে। ইউটিউবে চ্যানেল খুলে নিজের বিচক্ষণ ক্ষমতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী ‘হতে পারেন। তবে এটি অনেক ধৈর্যের কাজ। একদিনে সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়। 5. রাইডার: বাইক চালানো অনেকেরই নে’শা। আর এ নে’শাকে এবার পড়াশোনার পাশাপাশি পেশা





হিসেবে বেছে নিতে পারেন। ঢাকায় বর্তমানে বাইক সার্ভিস বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনার যদি বাইক থাকে। তাহলে আপনিও পাঠাও, উবার, ওভাইতে রাইডার হিসেবে যুক্ত হয়ে বেশ ভালো আয় করতে পারেন। 6. গ্রাফিক্স: গ্রাফিক্সের কাজ শিখে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ করে মোটামুটি ভালো আয় করতে পারেন। আর কাজটি বেশ নিরাপদ ও ঝুঁকিহীন। কারণ প্রযুক্তির এ যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। তাই





আয় নিয়ে ভাবতে হবে না। 7. সৃজনশীলতা: আপনি লিখতে ভালোবাসেন। তাহলে বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখির চেষ্টা করতে পারেন। প্রকাশিত লেখার বিনিময়ে পত্রিকা থেকে পেতে পারেন সম্মানি। পড়াশোনার পাশাপাশি এটাও আয়ের উৎস ‘হতে পারে। এ ছাড়া ভালো গিটার বাজাতে পারলে অথবা ভালো ছবি আঁকতে পারলে; সেগু’লো শিখিয়ে আয় করতে পারেন। 8.ফটোগ্রাফি: ছবি তোলা যদি আপনার শখ হয়ে থাকে,





তাহলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি করতে পারেন। অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনার তোলা ছবির স্বত্ব বিক্রি করে ভালো আয় করতে পারেন। 9.মা’র্কেটিং: পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন অথবা অফলাইনে মা’র্কেটিংয়ের কাজ করে মোটামুটি ভালো আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে কোম্পানির নাম এবং প্রোডাক্টের মান ভালো হওয়া বাঞ্ছনীয়।









