গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেরা নয়, মেয়েরাই বৃদ্ধ পিতা-মাতার সেবা-যত্ন বেশি করেন! – সময়ের ব্যবধানে মানুষের মাঝে শিশুকাল-কৈশরকাল-যুবককাল এবং সর্বশেষ বৃদ্ধ। যখন কোন মানুষ বৃদ্ধ হয়ে পড়ে তখন সে ঠিট শিশুদের মত হয়ে যা। সব সন্তানই বাবা-মায়ের কাছে





অ’তি আদরের। কিন্তু বৃ’দ্ধ বয়সে বাবা-মায়ের ভরসা থাকে শুধু তাদের ছে’লে সন্তানের প্রতি। কারণ মে’য়ে সন্তান বিয়ের পর অন্যের ঘরের দায়িত্ব পা’লনে ব্যস্ত থাকে। তাই তাদের বিশ্বা’স, ছে’লেরাই বৃ’দ্ধ বয়সে তাদের নি’রাপত্তা ও সেবার দায়িত্ব নিবে। কিন্তু এক গবেষণায় এই





ধারণাটিকে ভুল প্রমাণিত করা হয়েছে। গবেষকরা ৫০ উর্ধ্ব ২৬,০০০ লোকের উপর স্টাডি করে যে তথ্য পায়, তা হলো- একটা মে’য়ে মাসে ১২.৩ ঘন্টা সময় দেয় তার বৃ’দ্ধ বাবা-মায়ের পরিচর্চায় আর বিপরীতে একটা ছে’লে দেয় ৫.৬ ঘন্টা। একটা মে’য়ে তার ছে’লে-মে’য়ে,





চাকরি এবং সংসারের হাজারটা স’মস্যা সামলিয়ে কোনো বোন, কাজে’র মে’য়ে কিংবা অন্যকারো সাহায্য ছাড়াই বৃ’দ্ধ পিতা-মাতার সেবা যত্ন করে। ছে’লেরা যে সেবা-যত্ন তাদের বাবা-মাকে করে সেটাও অন্য কারো সহায়তা নিয়ে, সেটা ছোট বোন, স্ত্রী’’’ কিংবা কাজে’র লোকেরও





হতে পারে। যুগের পর যুগ ভ্রান্ত একটা চিন্তা মা’থায় রাখার চেয়ে ঝেড়ে ফেলাই ভালো। মে’য়ে হোক, ছে’লে হোক সন্তানকে লালন করুন সমান স্নেহ মমতায়। কারণ মে’য়েরাই বৃ’দ্ধ বয়সে বাবা-মায়ের খেয়াল বেশি রাখেন। মে’য়েরা নিজে’র সংসারের হাজারটা স’মস্যা সামলিয়ে ঠিকই বৃ’দ্ধ বাবা-মাকে সেবা-যত্ন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ততোটা কখনোই ছে’লেরা করেন না।









