এখন থেকে ছেলে-মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করলে গ্রে’ফতার হবে বাবা-মা; সুপ্রীম কোর্টের রায়– প্রেম নতুন কোনো আপরাধ না হাজার হাজার বছর ধরে প্রেম প্রথা চলে আসছে। তার অন্যতম উদাহরন রাধা কৃষ্ণ কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বেড়েছে প্রেমের হার। বয়স্ক মানুষদের





কাছে আমরা শুনে থাকি আগে শুধুমাত্র টি.ভি তে নায়ক নায়িকারা নাকি প্রেম করতো।বর্তমানটা আলাদা একটু আলাদা এখন বলতে গেলে ৭৫ শতাংশ ছেযলেমেয়েই প্রেম করে।আর তাদের ভালোবাসাটা এতোটাই গভীর থাকে যে ঙতারা ভালোবাসার জন্যে সবকিছু করতে পারে তবে ভারত





বর্ষের অভিভাবকগন প্রেমকে মর্যাদা দেয়না বেশিরভাগ সময়ই তারা চাই তাদের ছেলে মেয়ের বিয়ে হোক তাদের পছন্দ করা ছেলেমেয়ের সাথে।তো তারা আমাদের বাবা – মা ছেলেমেয়েদের উপর চাপের সৃষ্টি করে।সেই কারনে তারা অনেকক্ষেত্রেই পালিয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।





তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে মানষিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে এবং তারা পালিয়ে যাবার পরেও বিভিন্ন বিপদের মুখে পরে।তাই অভিভাবেদের উপর ভারতীয় বিভিন্ন দন্ডবিভিতে অভিযোগ দায়েব করা যেতেই পারে। যেমন- ১) মানসিকভাবে অত্যাচার ২) স্বধীনতায় হাত বসানো ৩) ভয় দেখানো





এইভাবে কমপক্ষে ১৫ টি দন্ডবিধির হাত ধরে পুলিশ বা পাত্র-পাত্রী কাঠগড়াতে অনতেই পারে।প্রেম কর, তবে একসঙ্গে পাঁচজনের সাথে না: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি………. মোবাইলের এই যুগে একসঙ্গে একাধিকজনের সঙ্গে প্রেমের প্রবণতা বেড়েছে মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেছেন, এর পরিণাম ভয়াবহ হচ্ছে, বিয়ে বিচ্ছেদ অনেক বেড়ে যাচ্ছে।





প্রেম কর, খারাপ না।একলগে পাঁচজনের লগে কইরো না। –
গত বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে বক্তব্যে নিজের এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন ৭৬ বছর বয়সী আবদুল হামিদ। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “তোমাদের নিয়ে অনেক খারাপ কথা শুনি। মোবাইল নিয়ে প্রেম কর। প্রেম কর, খারাপ না।একলগে





পাঁচজনের লগে কইরো না। একজনের লগে প্রেম কইরা ১৫ দিন পরে আরেকজনের লগে কর, এটা করা ঠিক নয়।“এর পরিণাম খুব ভয়াবহ হচ্ছে। ডিভোর্সের হার অনেক বেড়ে যাচ্ছে। এসব কারণে বেশি হচ্ছে। একটা বাচ্চা হওয়ার পরও ডিভোর্স হচ্ছে। তাহলে এই বাচ্চাটার পরিণতি কী? তাকে কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছি? খুব দুঃখজনক। আমাদের কালচারে এমন হওয়ার কথা নয়। আমাদের কৃষ্টিতে এমন হওয়ার কথা নয়।





এখন অহরহ হচ্ছে।“ একে গুরুতর সামাজিক অবক্ষয় হিসেবে চিহ্নিত করে আবদুল হামিদ বলেন, “এটা দূর করতে হবে। দূর করতে হবে তোমাদের। তোমাদের নেতৃত্ব দিতে হবে। এর বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। যারা এমন করে তাদের অ্যাভয়েড করতে হবে।”









