আপনার সন্তান কি সি’জার করে হয়েছে? তাহলে এই প্রতিবেদনটি অবশ্যই পড়ুন- সিজার করানোর পর মাকে ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়। তা খাওয়ানো হচ্ছে কিনা ব্যাপারে মা এবং তার পরিবারকে সর্তক থাকতে হবে। সিজার করার পরে আর একটু সমস্যায় মেয়েদের ভুগতে দেখা যায় তাহলো










পরের দিন থেকে পা ফুলে যাওয়া। নিচে বালিশ দিয়ে পা একটু উঁচু করে রাখতে হবে। তাহলে পা ফোলা কমে যাবে। এছাড়াও সিজার করার পর আরও বেশ কিছু ব্যাপারে জেনে রাখা ভালো… ১. ক্যা’থেটা’র: সিজার করার পর একটি ক্যা’থেটা’র ব্যবহার করে হতে পারে তার





শরীরে। এটা শুধু প্রথম দিনে রাখা হয়। পরের দিন খুলে ফেলা হয়। ২. সেলাইয়ের দাগ: সেলাইয়ের দাগ থেকে যায় অনেক দিন, অনেক বছর পর্যন্ত। তবে সময়ের সাথে তা অনেক হালকা হয়ে যায় আগের মতো উঁচু হয়ে থাকে না। অপারেশনের পর এ কাটা দাগ শুকাতে দিতে হবে





কমপক্ষে ৬ মাস। পুরো শুকিয়ে গেলে তারপরে কেবল দাগ দূর করার জন্য তেল মালিশ বা দাগ দূর করার ক্রিম লাগানো যেতে পারে। ৩. অ’পারে’শনের পরে টয়লেটের কাজ সারা: এটা বেশ বড়সড় একটা অপারেশন সুতরাং অনেকেই অপারেশনের পর টয়লেটের কাজ সারতে





ভয় পান। প্রচুর পানি পান করতে হবে। প্রয়োজনে ডাক্তার কিছু ওষুধ দেবেন যা সহজে টয়লেটের কাজ সারতে সাহায্য করবে। ৪. হাঁটাচলা: সিজারের পর রক্ত জমাট বাঁধার ভয় যেন না থাকে তার জন্য পরের দিন হালকা হাঁটাচলা করাটা ভালো। ৫. শরীরে কাঁপুনি: শরীর থেকে





অ্যা’নেসথেসি’য়ার প্রভাব কেটে যাবার সময় অনেকের কাঁপুনি দেখা যায়। কয়েক ঘণ্টার মাঝে এই অনুভূতি কেটে যাওয়ার কথা। ৬. র’ক্তপাত: প্রাকৃতিকভাবে সন্তান জন্ম না দিলে ও রক্তপাত হবেই। একে বলা হয় পো’স্টপা’র্টাম ব্লিডিং। এটা খুব বেশি হলে ৬ সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। ৭. ভারী কাজ নিষেধ: বাচ্চার চাইতে ভারী কিছু আপনি তুলতে পারবেন না প্রথম ২-৩ সপ্তাহ। ৪-৬ সপ্তাহ ব্যায়াম বন্ধ। আর





শা’রীরি’ক স’ম্পর্ক বন্ধ রাখতে হবে প্রথম ছয় মাস। ৮. হাঁচি-কাশিতে ব্যথা হতে পারে: সার্জারির পর হাঁচি কাশি দিতে গেলে পেটে ব্যথা লাগতে পারে। এ সময়ে পেটের উপর বালিশ চেপে রাখলে ব্যথা কম হবে। অনেকে এ সময় বেল্ট পড়ে থাকেন। এই বেল্টও ব্যথা কমাতে সহায়ক। প্রথম সপ্তাহে এ সমস্যা বেশি হবে। পরে কমে যাবে।









