“আ’জকাল এসব ঘটনা নতুন কিছু না”- নিজের বউদিকে ভা’গিয়ে নিয়ে বলল দেবর!- চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জে দেবরের সাথে ডাক্তার দেখানোর নাম করে দেড় মাসেও বাড়িতে ফিরেনি ভাবি। জানা যায়, উপজেলার ১নং রাজারগাঁও ইউনিয়নের রামড়া রহমত উল্ল্যাহ মিজি বাড়ির লফতে আলীর পরিবারে





এমন ঘটনা ঘটে। তার দুই ছেলে মো. শাহআলম ও মো. সাগর। প্রায় ১০ বছর আগে বড় ছেলে শাহআলম মতলব দক্ষিণ উপজেলার বদরপুর গ্রামের শওকত মিয়ার মেয়ে শাহীনুর আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আব’দ্ধ হন। এরই মধ্যে তাদের ঘর আলো করে একটি কন্যা সন্তান জন্ম





নেয়। তার বয়স ছয় বছর। এর মধ্যে সংসারের ভাগ্যের চাকা ঘুরাতে চার বছর আগে ওমান পাড়ি জমান শাহআলম (২৮)। প্রায় দেড়মাস আগে ভাবি শাহীনুরকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে ছোট ভাই সাগর (২৫) হাজীগঞ্জ বাজারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হন। সাথে ব্যাগে





থাকা ঘর নির্মাণের টাকা, চেক বই ও স্বর্ণালংকার নিয়ে দেবরের সাথে সেই যে পা’লিয়ে যান আর ফিরে আসেনি।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাগর ও শাহীনুর বেগম বিবাহ ব’ন্ধনে আব’দ্ধ হয়ে হাজীগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া করে থাকছেন। বড় ভাই টাকা ও স্বর্ণালংকার ফেরত চাইলে





বিভিন্ন লোক মা’রফতে দেশে আসলে দেখিয়ে ছাড়ার হু’ম’কি দেন। মা মরিয়ম বেগম বলেন,‘আমরা বুঝে উঠতে পারিনি তারা তলে তলে এতো দূর এগিয়ে গেছে। শাহআলম বাড়িতে ইট, বালি এনে রেখেছে বি’ল্ডিং করার জন্য। তারা দুজন লাখ লাখ টাকা আ’ত্মসা’ৎ করেছে।





বর্তমানে পরিবার, বাড়ি ও সমাজের মুখে ক’ল’ঙ্ক লা’গিয়ে তারা হাজীগঞ্জে বাসা বে’ধেছে।’সাগরের সাথে ফোনে যোগাযোগ হলে তিনি বলেন, ‘আজকাল এসব ঘটনা নতুন কিছু না। আমরা একে অপরকে ভালোবেসে বিয়ে করে নতুন সংসারে আ’ব’দ্ধ হয়েছি। তিনি বলেন,‘আমার বড়





ভাই ভালো লোক। প্রাথমিক অবস্থায় মেনে না নিলেও সে আমার বড় ভাই, অবশ্যই একদিন না একদিন আমাকে ক্ষ’মা করবে। তবে তাকে আমি কোনোভাবে হু’ম’কি বা তার কোনো অ’র্থ হা’তিয়ে নেয়ার চিন্তা করিনি। ভাইকে হু’ম’কি দেয়ার সব খবর মি’থ্যা।’









